নীতি বাক্য

মানবতায় পরম সুখের পরশ

প্রতিটি জীব প্রতিটি জীবের জন্য, শুধু মানুষ মানুষের জন্য নয়। যেহেতু মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবে বিবেচিত, তাই মানুষের প্রতি, প্রতিটি জীবের আছে অনেক চাওয়া পাওয়া। প্রতিটি জীবকে রক্ষা করার দায়িত্ব মানুষকেই নিতে হবে। অন্যাণ্য জীব যেখানে স্বভাবচারিত হয়ে জীবন যাপন করে, সেখানে শুধু মাত্র মানুষেরই আছে সৃষ্টিশিলতা। মানুষের পক্ষ্য থেকে কোন জীবকে কষ্ট  দেয়া উচিৎ নয়। যদি নিম্মোক্ত বাক্য গুলি শুধু মুখস্থ না করে নিজের জীবনে পালন করা যায়, তবেই নিজেকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবে মনে করা যাবে।

১। নিজেকে জানার জন্য প্রতিদিন একবার ধ্যানে বস।
২। তোমার সেবার মাধ্যমে, অন্যের মনে বাস করার চেষ্টা কর।
৩। প্রতিটি জীবের প্রতি তোমার অনুগ্রহ প্রকাশ কর।
৪। যা তোমার নিজের নয়, তার প্রতি লোভ করনা।
৫। নিজেকে ছোট মনে করনা, তবে নিজেকে বড় মনে করে অন্যের কষ্টের কারণ হইওনা।
৬। নিজের অর্জনে অন্যের অধিকার নিশ্চিত কর, তবে অন্যের অর্জনে ভাগ বসাইওনা।
৭। তোমার অর্জনে কমপক্ষে একজন ব্যক্তিকে স্বাবলম্বি কর। হাজার ব্যক্তিকে এক টাকা করে ভিক্ষা দিওনা।
৮। তোমার মাতা-পিতা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমিকে সব চেয়ে পবিত্র মনে করিও।
৯। শান্তির পিছনে ছুটিওনা।
১০। কারও ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সংগম করিওনা।
১১। তুমি যতই ভাল হওনা কেন, অন্য যেখানে ভাল আছে তাকে ভাল থাকতে দাও, তাকে তোমার দলে আনার চেষ্টা করনা।

উপরোক্ত বাক্য গুলি “মানবতায় পরম সুখের  পরশ”এর মূল কাঠামো হিসাবে প্রতিয়মান। এরপরও অনেক বাক্য আছে, যা তুমি পালন করলে নিজের উন্নতির সাথে সাথে পরিবার, সমাজ, দেশ তথা পৃথিবীর উন্নতি করতে পারবে, তুমি হবে একজন পরিপূর্ণ মানুষ।


নীতি বাক্য
১. উন্নতির আঁধারে কাজের কোন বিকল্প নেই, সত্য কিন্তু অবশ্যই তা পরিকল্পিত হতে হবে।
২. অর্থ এমন এক বস্তু যা তোমাকে সাধারণ মানুষের কাছে করবে সম্মানিত কিন্তু সত্যিকারের মানুষের কাছে তারা সম্মানীত হয়না। 
৩. ঐ সব ব্যক্তি থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখুন, যারা অর্থের অহংকার করে। 
৪. মানুষ কখনও তার চারিত্র পরিবর্তন করতে পারেনা, পরিবর্তন হয় খোলসে।
৫. যে চেষ্টা করেনা, তার ভুল হয়না।
৬. যে নিজেকে চেনেনা, সে কাউকে চেনেনা।
৭. কখনও কোন কারণে মন খারাপ হলে গান শোন অথবা গাও...। হয়ত চোখের পানি ঝড়তে পারে, তবে মন ভালো হয়ে যাবে। 
৮. টাকা ছাড়া খুব কম ভালোবাসাই টিকসই হয় কিন্তু অতিরিক্ত টাকাই আবার ভালোবাসাকে গলা টিপে মেরে ফেলে।
৯. স্বল্প জ্ঞানের ব্যক্তি সব সময় রাগত চেহারায় থাকে, কারন তাকে যেন কেউ প্রশ্ন করতে না পারে।
জ্ঞানী ব্যক্তি রাগলেও তা টের পাওয়া যায়না।
১০. অল্প সময়ের ব্যবধানে পুরাতন স্মৃতি গুলি যদি মুছে যায়, তাহলে পূর্বের সম্পর্কটা সত্যি ছিলনা বলেই প্রতিয়মান হয়।
১১. রেগে যেওনা, যদিও তুমি নির্যাতিত; তুমি শীর্ষে যেতে পারবে। প্রতিবাদি হলে, নিস্পেষিত হয়ে শুন্যে বিলিন হয়ে যাবে।
১২. শিক্ষিত জনগণের জন্য গণতন্ত্র যথার্থ হলেও অশিক্ষিত জনগণের জন্য নিষ্ফল। 
১৩. নরম মাটিতে কেঁচো বায়,  তবে মাটিও উর্বর হয়। 
১৪. গাঁধার অভিনয়ে তোমার সাথে অনেককে পাবে, সিংহের অভিনয়ে থাকলে তোমার সাথে কেউ থাকবেনা।
১৫. বিবেকের আদালত, এমন এক আদালত, যা  তোমাকে কখনও ক্ষমা করবেনা। 
১৬. তুমি যদি ধর্মের কারণে কাউকে ঘৃনা কর, তবে ইতিহাস পড়-নবীর আপন চাচা ছিলেন আরবের সব চেয়ে বড় কাফের। মানুষকে ঘৃনা করিওনা---মানুষ তো মানুষই।
১৭. যদি তুমি কাউকে কষ্ট দাও, ভেবে নিও, তোমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য অন্য একজন দন্ডায়মান আছে।
১৮. সেই মানুষ, যার দ্বারা অন্যের ক্ষতি হয়না।
১৯. যে মানুষকে মানুষ হিসাবে বিচার না করে ধর্ম অনুযায়ী বিচার করে, সে কি মানুষ? যদি তাই হয়, তাহলে ধর্ম বড় না মানুষ বড়? মানুষ আগে না ধর্ম আগে? 
২০. যখন তুমি বিচারক, তুমি নিরপেক্ষতা বজায় রাখ।
২১. জ্ঞান আহরনের সময় শুধু শুনুন, জ্ঞান বিতরণের সময় শুধু বলুন
২২. মন্দ লোকের মূল তহবিল মিথ্যা কথা
২৩. আত্মবিশ্বাস তোমাকে সঠিক স্থানে পৌঁছে দিবেই।
২৪. জীবন মানেই সংগ্রাম কিন্তু তাই বলে পিছপা হলে তা শুধু বোকামীর লক্ষনেই প্রকাশ পায়
২৫. আঁধার আছে বলেই আলোর প্রতি মানুষের এত আকর্ষন
২৬. মানুষ  মাত্রেই ভুল হয়, কথাটি সত্যি হলেও ইহাকে সম্বল করা সত্যিই বোকামী।
২৭. যে কাজে আনুগত্য থাকেনা, সে কাজ পরিপূর্ণ নয়
২৮. কাজ শুরু করার আগে বিশ্বাস স্থাপন কর, তুমি কাজটি করতে পারবে
২৯. প্রতিটি কাজের সাফল্যের পিছনে থাকে আত্মবিশ্বাস
৩০. সারাদিন গা ঘামিয়ে কোন কিছু করার চেষ্টা করার পর যদি তার কোন ফল পাওয়া না যায়, তাকে কাজ বলা যায়না।
৩১. কোন কাজই ছোট নয়, তাই যেকোন কাজে সর্বোৎকৃষ্ট মনোযোগ অত্যাবশ্যক
৩২. সততা আর আন্তরিকতাই বিজয়ের মূলমন্ত্র
৩৩. জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্তমোট সময়ের অর্ধেক সময় মানুষের ঘুমে কাটে, 
ঘুম কমিয়ে কাজ বাড়াও, দেখবে উন্নতি তোমার সামনে নতশীরে দাঁড়িয়ে থাকবে।
৩৪. ব্যর্থতা মানে জীবনের পরিসমাপ্তি নয়, সামনে তোমার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ অপেক্ষামান।
৩৫. কর্তব্যনিষ্ঠা তোমাকে তোমার আসল ঠিকানায় পৌঁছে দিবেই।
৩৬. বাধা পেয়ে যে ফিরে আসে তার সব শেষ হয়ে যায়। 
৩৭. একজন মানুষ প্রথম পরাজিত হয় তার নিজের কাছে।
৩৮. চাওয়া যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়,তখন সেটা আসক্তি,দুঃখের প্রধান কারণ এই আসক্তি
৩৯. আপনার পরিচিত বলয়ের ঈর্ষাকারী ও পরচর্চাকারীদের সাথে মানসিক সম্পর্ক ছেদ করুন। 
তাহলেই তারা আর আপনার প্রশান্তিনষ্টের কারন হবে না।
৪০. জানাকে মানায় রুপান্তর করতে না পারলে সে জানা অর্থহীন
৪১. সময়ের যোগফলই জীবন। সে মানুষই সফল, যে পরিকল্পিতভাবে সময়কে কাজে লাগায়।
৪২. আহাম্মক বিশ্রাম খোঁজে। বুদ্ধিমান খোঁজে কাজ।
৪৩. আত্মবিকাশের অধিকার কেউ কাউকে দেয় না। তা আদায়  করে নিতে হয়
৪৪. প্রয়োজন আর অভাববোধ এক নয়। অভাববোধ হলো প্রয়োজন মেটার পরও আরও বেশী পাওয়ার অস্থিরতা
৪৫. মুক্তির পথে অন্তরায় হলো অনিশ্চয়তাবোধ এবং ঝুঁকি নেয়ার সাহসের অভাব
৪৬. রাগ মানুষকে পশুতে পরিনত করে, আপনার জীবনে “রাগহীন দিবস” পালন করুন।
৪৭. দিনের শেষে একবার হলেও নিজেকে প্রশ্ন কর তুমি সারা দিন কি কাজ করেছো। 
৪৮. পরের তরে জীবন উৎসর্গে আত্মতৃপ্তি যে পায়, সেই প্রকৃত মানুষ।
৪৯. প্রতি দিনের কাজ প্রতি দিন শেষ করা বুদ্ধিমান ব্যক্তির প্রধান লক্ষন হিসাবে বিবেচিত।
৫০. মিথ্যার আশ্রয় নিও না, সাময়িক উপকৃত হলেও পরিনাম ভয়াবহ
৫১. বাধা পেয়ে যে ফিরে আসে তার সব  শেষ হয়ে যায়। 
৫২. ভালোবাসা একটি আপেক্ষিক কথা, এর কোন মানে নেই।
৫৩. একজন মানুষ প্রথম পরাজিত হয় তার নিজের কাছে
৫৪. জীবন চলার পথে বাধা আসলে, কান পেতে শোন, উন্নতির দরজা খোলার শব্দ তোমার কানে আসবে।
৫৫. যদি তুমি কখনও কাউকে অপমান কর-ভেবে রেখ সামনে তোমাকে অপমান করার জন্য অন্য একজন দন্ডায়মান
৫৬. অপরকে মূল্যায়ন করলে, তুমিও মূল্যায়িত হবে।
৫৭. চলতে গেলে ভাগ্যে হোচট লাগবে কিন্তু ভাগ্যের বিপর্যয় মনে কর না
৫৮. তোমার প্রতিপক্ষের কথা মন দিয়ে শোন, নচেৎ তোমার সিদ্ধান্তভুল হবার সম্ভবনাই বেশী থাকবে।
৫৯. জীবন মানেই দুঃখ-সুখ-সমৃদ্ধি, তাই দুঃখ পেলে তোমার শেষ হয়ে যাবেনা, সামনে বাকি দুটি অপেক্ষায়মান
৬০. গোঁড়ামি বিশ্বাসের প্রবহমান ঝর্নাকে বদ্ধ ডোবায় পরিনত করে।
৬১. রক্ত দিন জীবন বাঁচান-আপনার দেয়া রক্ত একজন মূমুর্ষ ব্যক্তির নতুন জীবন ফিরে দিতে পারে
৬২. কারও উপকার করতে না পার, অপকার কর না।
৬৩. বন্ধু তৈরীর করার আগে নির্বাচন করে নিও, সে দুুঃ সময়ের বন্ধু কিনা?
৬৪. তর্ক করার আগে ভেবে নিও, যার সাথে তর্ক করবে, তার জ্ঞানের পরিধি।
৬৫. প্রতিপক্ষ্যের জ্ঞানের পরিধি মেপে তর্ক কর।
৬৬. তুমি যদি উন্নতি করতে চাও তাহলে তোমার ইচ্ছাই যথেষ্ট, কাহারও সাহায্যের দরকার হবেনা।
৬৭. সাহায্য নিয়ে বড় হলে, তাতে আত্ম তৃপ্তি পাওয়া যায় না
৬৮. জ্ঞানী ব্যক্তিই, জ্ঞানী ব্যক্তিকে শ্রদ্ধা করে-সম্মান করে, কারণ সে জানে জ্ঞানী ব্যক্তির মর্যাদা।
৬৯. মুখের ভাষা তার চরিত্র প্রমান করে
৭০. আগে নিজেকে চেন-তাহলে অন্যকে চিনতে তোমার কষ্ট হবেনা
৭১. তুমি শেখ-কেমনে শিখতে হয়!
৭২. নিজে উপকার করুন-উপকার করতে উৎসাহ দিন
৭৩. কাজ হল বড় ইবাদত
৭৪. কাউকে ক্ষতিগ্রস্থ দেখে-তাকে শুধু শান্তনা দিওনা, নিজেও সাবধান হও যেন ঐ ক্ষতি তোমার না হয়
৭৫. নিজের পায়ে দাঁড়াতে যদি ছোট কাজ করতে হয়, তবুও তুমি পিছু হঠবেনা।
৭৬. জন্মে মানুষের রুপ থাকলেই তাকে মানুষ বলা যায় না-মানুষ প্রমানিত হয় তার আচার-আচরণে
৭৭. যখন কোন কাজ শুরু করবে-বিশ্বাস রেখ তুমি কাজটি সঠিক ভাবে সমাধান করতে পারবে।
৭৮. উপকার কথাটির সাথে একটি কথা জড়িত তা হল নিঃস্বার্থ। যদি উপকারের সাথে স্বার্থ জড়িত থাকে তাকে কোন ভাবেই উপকার বলা যায়না, তা হয় ঋণ।।
৭৯. পৃথিবীতে সব কিছুর পরিবর্তনের সাথে মানুষের মনেরও পরিবর্তন ঘটে কিন্তু জ্ঞানী ব্যক্তির পরিবর্তন হয় অগচরে আর অজ্ঞানীদের পরিবর্তন দৃশ্যমান
৮০. তুমি যদি মানুষ হও, তাহলে মানুষের গুনাবলি ধারণ কর, না হলে তুমি নিঃগৃহিতের মধ্যে অন্যতম।
৮১. যা কর বুঝে কর-নচেৎ পরবর্তীতে তোমার সিদ্ধান্তভূল প্রমানিত হলে তা হবে অনেক কষ্টের
৮২. রোজা মানে উপবাস নয়-সংযম শি ক্ষা
৮৩. তুমি মানুষ হয়ে  পশুর রুপ ধারণ করনা, তাতে পশুও লজ্জা পায়
৮৪. কষ্ট হলেও সত্য স্বীকার কর-মিথ্যার আশ্রয় নিওনা, মিথ্যা তোমাকে অনেক নিচে নামিয়ে দিবে
৮৫. একজন মানুষ জ্ঞানী প্রমানিত হয়, তার কাজের মাধ্যমে।
৮৬. জ্ঞান থাকতে কখনও কারও ক্ষতি করনা
৮৭. এমন কোন কাজ করনা যার জন্য পরবর্তীতে তোমাকে আফসোস করতে হয়
৮৮. সুখের হাতছানিতে আনন্দিত হলেও, মনে রেখ সুখ তোমার অশান্তির কারণও হতে পারে
৮৯. যে বুদ্ধিমান ব্যক্তিকে সনাক্ত করতে পারে, সেই প্রকৃত বুদ্ধিমান
৯০. সম্মানে আঘাত আসবে যদি জেনে থাক, তাহলে তুমি স্থান পরিত্যাগ কর
৯১. সামনে বিপদ দেখলে ভয় পেওনা-এগিয়ে চল মনের শক্তিতে, তোমার জয় নিশ্চিত
৯২. যে কাজে ফাঁকি দেয়-পরোক্ষ ভাবে সে নিজেকে ফাঁকি দেয়
৯৩. পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি যদি সত্য হতো, 
তাহলে ঠ্যালাগাড়ীর চালকেরা অনেক ধনী ব্যক্তি হতেন।
“বড় হবার জন্য উচ্চাকাঙ্খা এবং পরিকল্পনা দরকার”
৯৪. শুধু পরিশ্রম নয়। তুমি সেই দিন বড় ভাগ্যবান, যেদিন তুমি তোমার কাজের স্বীকৃতি পাবে।
৯৫. ঈদ হল মিলনের একটি দিন। হিংসা-অহংকার বাদ দিয়ে সকলের সাথে মিলে যাও এক আত্বায়
৯৬. যে ব্যক্তি কাজে আনন্দ অনুভব করে, তার জীবনে উন্নতি নিশ্চিত।
৯৭. মানুষ অমর হয় তাদের কাজের মাধ্যমে
৯৮. কাজের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত কর
৯৯. উন্নতির আধারে কাজের কোন বিকল্প নেই, তবে অবশ্যই তা পরিকল্পিত
১০০. কারও মঙ্গলার্থে যদি কিছু করার পর যদি তার কাছে কিছু পাওয়ার আশা কর, 
তা দান হবেনা, হবে ্ঋণ।
১০১. না পাওয়ার চেয়ে কম পাওয়া অনেক ভাল।
১০২. ভালকে ভাল বলা, ভাল লোকের লক্ষন
১০৩. প্রশংসা সেই করতে পারে, যে প্রশংসার যোগ্যতা অর্জন করেছে
১০৪. দান কর শুধু মাত্র আত্মতৃপ্তির জন্য, কিছু পাওয়ার আশায় নয়
১০৫. যদি তুমি জিততে চাও-প্রথমে তুমি তোমার লক্ষ্য স্থির কর
১০৬. বড় কিছু পাওয়ার পর আত্মহারা হইওনা, সামনে যাবার জন্য পরিকল্পনা সঠিক রেখ
১০৭. পরিকল্পনা সঠিক করার জন্য প্রয়োজনে তুমি সময় ব্যয় কর-কিন্তু কাজ শুরু করার পর তোমার পরিকল্পনা ভুল প্রমানিত হলে তোমার সময় অনেক বেশী ব্যয় হবে।
১০৮. জীবনের জন্য কাজ, কাজের জন্য জীবন নয়
১০৯. মানুষের জীবনে সব কিছুর পরিসমাপ্তি ঘটে তখন, যখন তার সব আশা-কল্পনার সমাপ্তি ঘটে।
১১০. উদ্দেশ্য যদি সঠি ক হয়, তাহলে সাফল্য নিশ্চিত
১১১. বড় হবার যদি ইচ্ছা না থাকে তাহলে তুমি কোন দিন বড় হতে পারবেনা
১১২. কম সময়ের জন্য হলেও, প্রতিদিন ধ্যান কর-আত্ম উপলব্ধির জন্য
১১৩. তুমি তখনেই বড় হবার যোগ্যতা অর্জন করবে যখন থেকে তুমি উপকার করবে কিন্তু উপকারের প্রতিদান চাইবেনা।
১১৪. তুমি জেনে রেখ, তোমার সফলতার পিছনে অন্যের হাত আছে
১১৫. মনে রেখ তোমার জীবনের কাজের সমষ্টিই, জীবনের মূলধন
১১৬. উদ্দেশ্য সফল না হলেও, উদ্দেশ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেওনা।
১১৭. উদ্দেশ্য সফল করতে কর্মের সাথে তোমার মেধাকে কাজে লাগাও
১১৮. তোমার মেধা কম-এ কথাটি সত্য নয়, কারণ মানুষের মেধা অপরিসীম, তুমি চেষ্টা কর, অন্য একজন যা পেরেছে, তোমার দ্বারা তা অবশ্যই সম্ভব।
১১৯. ছোট কাজ করলে মানুষ ছোট হয় না
১২০. যদি তোমার মন দুশ্চিন্তা গ্রস্থ হয়, তাহলে যে কোন কাজে মনোনিবেশ কর, 
দেখবে তোমার চিন্তা দুর হয়ে গেছে।
১২১. চুরি করে ধরা পরা, আত্মহত্যার সামিল
১২২. তুমি যদি সম্মানের ভয় কর তাহলে চুরি করনা
১২৩. যুদ্ধের ময়দানে যদি তুমি কোন যোদ্ধাকে এক গ্লাস পানিও পান করাও-তবে তুমিও একজন যোদ্ধা
১২৪. তুমি সৎ হলেই চলবেনা-অন্যকে সৎ হতে সাহায্য কর
১২৫. জীবনে চলার পথে শত্র“ আসবেই, তাই বলে শত্র“র ভয়ে লুকিয়ে থাকলে চলবেনা, শত্র“ মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
১২৬. উপকার করার পর মনে রেখ না, তাহলে ভবিষ্যতে কষ্ট পাওয়ার সম্ভবনা থাকবে।
১২৭. আনন্দ করার সময় খেয়াল রেখ-এই আনন্দের পরে তোমার সামনে দুঃখ অপেক্ষা করতে পারে।
১২৮. স্বাধীনতা খর্বকারী নিগৃহিত
১২৯. ডিসেম্বর মাস বাঙ্গালীদের জন্য গর্বের মাস-এই মাসের সম্মান রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের সকলের।
১৩০. অন্যকে চেনার চেষ্টা না করে, আগে নিজেকে চেন
১৩১. জীবনে উন্নতি করতে হলে অবশ্যই গুরুর সান্নিধ্য দরকার
১৩২. জীবন মানেই সংগ্রাম-তাই তুমি নিজেকে সব সময় তৈরী রেখ সংগ্রামের জন্য
১৩৩. উদ্দেশ্য মহৎ হলে তোমার জয় নিশ্চিত
১৩৪. তুমি নিজেকে নিজের কাছে উত্তম প্রমান কর-তুমি সকলের কাছে উত্তম হবে
১৩৫. একজন মানুষ তখনই মানুষ হিসাবে গণ্য হবে যদি সে অন্য মানুষকে মানুষ হিসাবে গণ্য করে
১৩৬. একনিষ্টতা কাজের অর্ধেক সম্পূর্ন করে
১৩৭. কাজের মূল্যায়ন করলে, কাজের গতি বেড়ে যাবে।
১৩৮. উপকার করার পর যদি তুমি মনে রাখ, তাহলে ভবিষ্যতে তুমি নিশ্চিত দুঃখ পাবে।
১৩৯. তুমি মানুষ, এটাই তোমার সর্বোৎকৃষ্ট পরিচয়
১৪০. তোমার চোখে তুমি  যদি সবাইকে সমান দেখ-তাহলে তুমি ভুল পথে আছ
১৪১. সব কিছুই তোমার ইচ্ছায় হবে তা যদি ভেবে থাক, তাহলে এটা তোমার বড় ভুল
১৪২. কাজ করে যাও তুমি মূল্যায়িত হবেই
১৪৩. শত্র“ তোমাকে কতটা ভয় পায় তা প্রমান হয় তার আক্রমনের ধরণ দেখে
১৪৪. নিচ থেকে উঠে আসা  মানুষ  খুব সহজেই অতীতের কথা ভুলে যায়
১৪৫. উন্নতির জন্য কাজের কোন বিকল্প নেই-ভাগ্য কথাটি অবান্তর
১৪৬. তুমি ভাল নেই-কথাটি প্রকাশ করলে তোমার ক্ষতির পরিমান বেশীই হবে।
১৪৭. সিদ্ধান্তনিতে প্রয়োজনে সময় নাও-ভুল সিদ্ধান্তশুধু তোমারই ক্ষতি করবেনা সামগ্রীক ক্ষতির পরিমানটাই বেশী।
১৪৮. সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশী জেনেও যে জীবনের ঝুকি নেয় সে-ই চরম বোকা।
১৪৯. কাজ দ্রুত শেষ করতে পারাই কর্মদক্ষতা
১৫০. অন্যকে তুমি যে চোখে দেখ, তোমার চরিত্র ঠিক সেই রকম
১৫১. আজকের কাজ অন্য দিনের জন্য ফেলে রাখা সত্যিই বোকামীর  লক্ষন
১৫২. সকলের সহযোগীতা থাকলে নেতা হওয়া যায়-নিজে নিজে নেতা হওয়া যায় না।
১৫৩. সকলের মাঝে বেঁচে থাকাই স্বার্থকতা
১৫৪. অধম ব্যক্তিই অন্যের দুর্বলতার সুযোগ নেয়।
১৫৫. সুযোগ দিলে সবাই ভাল কিছু করতে পারে
১৫৬. গরীবের মান সম্মানে আঘাত হানলেই গরীবের সব কিছুই শেষ হয়ে যায়।
১৫৭. ইচ্ছা থাকলে তোমার লক্ষে পৌঁছতে পারবেই
১৫৮. যুদ্ধে অংশ গ্রহন করার আগে মন স্থির কর তুমি অবশ্যই যুদ্ধে জয়ী হবে
১৫৯. তুমি তোমার বয়ঃজৈষ্ঠদের সম্মান কর-তোমার কনিষ্ঠরা তোমাকে সম্মান করবে
১৬০. তোমার জীবন তখনই ধন্য হবে, যখন তুমি অন্যের উপকারে লাগবে
১৬১. সম্মিলিত ভাবে কাজ করার পরও তোমাকে যদি পরাজয় বরণ করতে হয় তাতে দুঃখ পেওনা
১৬২. পরাজয় হলে তা মেনে নাও এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় ব্যস্ত হও।
১৬৩. ধৈর্য্য সফলতার প্রধান শর্ত
১৬৪. মানুষের জীবনে আনন্দ ঘন মুহুর্ত খুবেই কম কিন্তু  যদি কখনও তুমি কোন কারণে আনন্দিত হও তাহলে তা ধরে  রাখর চেষ্টা কর।
১৬৫. উচুঁতে দাঁড়িয়ে নিচুতে দাঁড়ানো কাউকে ছোট ভেবনা
১৬৬. ক্ষমা প্রার্থনাকারীকে ক্ষমা করা মহানুভবতার লক্ষন
১৬৭. চলার পথে এমন কোন কাজ করবেনা যার জন্য ক্ষমা চাইতে হয়
১৬৮. প্রতি দিন তুমি নতুন ভাবে জন্ম নাও, নতুন পৃথিবী গড়ার উদ্দেশ্যে
১৬৯. যখন তুমি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে তখন বুঝে নিও তোমার অভিযোগ কতটা যুক্তি সঙ্গত!!
১৭০. তোমার জ্ঞানের পরিধি তখনই বি¯তৃতি লাভ করবে যখন তুমি তা অন্যের জন্য ব্যয় করবে
১৭১. তুমি মানুষ প্রমানীত হবে যদি তুমি অন্য মানুষকে নিচু না ভাব
১৭২. কাজের জন্য কাজ করা নয়, কাজ কর মেধা খাটিয়ে, বিপদ দেখে না পালিয়ে শক্তি সঞ্চয় করে সামনে এগিয়ে যাও
১৭৩. নিজেকে চেনার চেষ্টা কর-তুমি সকলকে চিনতে পারবে
১৭৪. তোমার ভুল হয় না বলে, ভেবনা কেউ ভুল করবেনা
১৭৫. মানুষকে জান, না জেনে মন্দ বল না।
১৭৬. যে কাজ করতে তুমি পছন্দ করনা, তা অন্যকে করতে বাধ্য করবেনা।
১৭৭. তুমি যদি জ্ঞানী হও-তাহলে তোমার অধিনস্থদের ভুল ধরার আগে প্রশিক্ষন দাও
১৭৮. অপরাধী’র পক্ষে যদি বিচারক না থাকে তাহলে সে বিচার নিরপেক্ষ হয়না
১৭৯. øেহ করতে না পার কারও প্রতি রুঢ় আচরন কর না।
১৮০. পুনঃজন্মে বিশ্বাস না করে এই জীবনেই কিছু করা উচিৎ
১৮১. কারও কাছে যদি তুমি কাজ আদায় করতে চাও তাহলে তার সাথে প্রথমতঃ বন্ধুত্ব স্থাপন কর
১৮২. মৃত্যু মানুষের সব কেড়ে নিলেও তার কর্তৃক ভাল কাজের মর্যাদা কেড়ে নিতে পারেনা।
১৮৩. সন্দেহ প্রবন মানুষ শুধু নিজের ক্ষতি করেনা, সবার ক্ষতির কারণ
১৮৪. নতুনের আনন্দ থেকে যদি কেউ বঞ্চিত হয়, তাহলে নতুন হলেও তার মূল্য বাড়বেনা
১৮৫. কেহ কোন অসুবিধায় পরলে তাকে শুধু শান্তনা দিওনা, ঐ অসুবিধায় না পরার জন্য তুমি নিজেকে তৈরী কর।
১৮৬. কাউকে অবহেলা করনা, তুমি যখন অবহেলিত হও তখন নিশ্চয় তোমার ভাল লাগেনা!!
১৮৭. দুর্বলতার সুযোগ সেই গ্রহন করে, যে নিজে মানুষিক ভাবে দুর্বল
১৮৮. তুমি কি কখনও তোমাকে জিজ্ঞাসা করেছো তুমি কে?
১৮৯. মিথ্যার আশ্রয় নিলে তুমি সাময়িক লাভবান হলেও-পরিনতি খুব খারাপ
১৯০. যেকোন জিনিস ক্রয় করিবার আগে কমপক্ষে তিনবার পরখ কর।
১৯১. ভ্রমন মানুষের মনে প্রশান্তিআনয়ন করে কিন্তু ভ্রমনে সতর্কতা অবলম্বন কর
কারণ ভ্রমন সাধারণতঃ অচেনা জায়গায় হয়
১৯২. কেউ পুরস্কৃত হলে তার জন্য করতালি দিয়েই ক্ষ্যান্তহইওনা, নিজেকেও তৈরী কর
১৯৩. যখন তুমি কাউকে প্রশংসা করবে, খেয়াল রেখ পরে তার কুৎসা রটাইওনা
১৯৪. উন্নতির জন্য প্রশিক্ষন অত্যাবশ্যক
১৯৫. তোমার জানা তখনই সম্পুর্ণ হবে, যখন তোমার উস্তাদ থাকবে
১৯৬. যা কর সুক্ষè ভাবে কর-বেশী কাজ করে ভুল করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়
১৯৭. তুমি যদি কোন কাজে ভুল কর তাহলে অনুতপ্ত হও তাহলে ভবিষ্যতে ঐ কাজে ভুল হবেনা
১৯৮. ফ্যাক্টরীর আশে-পাশে অবস্থানকারী শ্রমিক-স্টাফ ফ্যাক্টরীর রক্ষা কবচ 
১৯৯. মানুষটি খারাপ না বলে, বল মানুষটি ভাল না
২০০. জীবনে যদি কখনও কোন কাজে লাভবান হও এবং ঐ কাজে পরবর্তীতে লোকসান হয় 
তাহলে তা তোমার চরম ব্যর্থতার প্রমান।
২০১. তুমি কি কখনও ভেবেছো তোমার জীবনের অর্ধেক সময় ঘুমে কাটে? ঘুম কমাও কাজ বাড়াও
২০২. বেশী ঘুম মানুষের জীবনী শক্তি কমায়
২০৩. যে প্রতিষ্ঠানে তুমি কাজ কর, সেই প্রতিষ্ঠানকে নিজের  মনে কর
২০৪. খারাপ লোকের ছলের অভাব হয়না
২০৫. খারাপ মানুষকে চিহ্নিত করতে অনেক সময় নিজেকে খারাপের অভিনয় করতে হয়
২০৬. ভাল মানুষ হও, ভাল মানুষ সেজ না
২০৭. তোমার কর্মস্থান, তোমার কাছে সব চেয়ে পবিত্র স্থান
২০৮. তোমার প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি মুদ্রা, প্রতিটি দ্রব্য তোমার কাছে মহা পবিত্র-তুমি রক্ষক হয়ে, ভক্ষন করনা।
২০৯. কোন ঘর ধ্বংসের মুখে দেখেও, যে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখে সে আসলে মানুষের মধ্যে পড়েনা
২১০. তুমি তখনই সম্মানী, যখন তুমি অন্যকে সম্মান করবে
২১১. সৎ সাহস আর ইচ্ছা থাকলে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়
২১২. তোমার দ্বারা যদি কোন কঠিন কোন কাজ সাধিত হয় এবং পরবর্তীতে সেই কাজ তোমার দ্বারা সাধন করা সম্ভব না হয় তাহলে পূর্ববর্তী কাজ কাকতালীয় হিসাবে গণ্য হবে।
২১৩. তোমার দ্বারা সেই কাজ সাধিত হবে, যা তোমার মনের একান্তইচ্ছা
২১৪. জন্ম পরিচয়ে মানুষ বড় বলে প্রতিয়মান হয়না-কর্ম মানুষকে স্বসম্মানে ভূষিত করে
২১৫. যেখানে তুমি কর্মে নিযুক্ত আছ তা তোমারই সম্পদ
২১৬. কাজ করার পর তুমি ফল নাও পেতে পার-এতে আফসোসের কোন কারণ নেই, কারণ কাজ করাই তোমার কাজ
২১৭. তুমি ভাল হলেই হবেনা, তোমার চারিপাশে সবাই যখন ভাল হবে তখনই তুমি ভাল বলে প্রতিয়মান হবে।
২১৮. প্রসংশা কাজের গতিকে বাড়িয়ে দেয়
২১৯. কেউ তোমাকে অসৎ ভাবলেও তোমার কোন ক্ষতি নেই, যদি তুমি যদি সৎ হও
২২০. জন্ম যেখানেই হোকনা কেন, কর্ম তোমাকে সম্মানের চূড়ায় পৌঁছাতে পারে।
২২১. ভাল কাজ করার জন্য, প্রতিদান আশা করা উচিৎ নয়।
২২২. চাওয়ার আগে পাওনা পেলে আত্মতৃপ্তি মেলে
২২৩. তুমি তখনই প্রকৃত শিক্ষক, যখন তোমার শিক্ষার্থী তোমাকে অনুসরন করবে
২২৪. হিংসুক ব্যক্তি মহৎ হতে পারেনা
২২৫. মিথ্যাবাদির মনে মানবতা থাকেনা
২২৬. যে কাজে গাফলতি করে-পক্ষান্তরে সে নিজেকে ঠকায়
২২৭. অন্যের প্ররোচনায় পড়ে তুমি প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি কর না-তাতে তুমিই ক্ষতিগ্রস্থ হবে
২২৮. তুমি মানুষ-তাই খেয়াল রাখ তোমার আচরণে যেন অমানুষের আচরণ না ফুটে উঠে
২২৯. কোন কাজ করার পর অবশ্যই পরখ করা উচিৎ-সঠিক হয়েছে কিনা!
২৩০. প্রতিষ্ঠানের কর্মীই প্রতিষ্ঠানের রক্ষাকবচ
২৩১. বিপদে পড়লেই তুমি যে সাহসী, তা উপলব্ধি করার সুযোগ  হবে
২৩২. তুমি যদি কোন কাজ না বুঝ তাহলে অন্যের সাহায্য নিলে তাতে অপমানের কিছু নেই
২৩৩. জ্ঞান থাকতে নিজের ক্ষতি দেখেও দাঁড়িয়ে থেকনা, যথা সাধ্য চেষ্টা কর সম্পত্তি রক্ষার জন্য
২৩৪. কোন কাজই ছোট নয় তাই যে কোন কাজের সময় একনিষ্ঠতা থাকা উচিৎ
২৩৫. তুমি মানুষ এই কথাটি প্রতিদিন একবার হলেও নিজে নিজে বল-দেখবে অমানুষের কাজ তোমার দ্বারা ঘটবেনা
২৩৬. তোমার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন, তোমার জন্য ফরজ
২৩৭. যদি তোমার যে কোন কাজই একনিষ্ঠতা থাকে তাহলে তোমার উন্নতি নিশ্চিত
২৩৮. তোমার সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব তোমারই
২৩৯. কাজের মূল্যায়ণ করে তাকে তার প্রাপ্য দাও-প্রাপ্যতা বেশী হলেই সে বেশী কাজ করবে, তা ঠিক নয়
২৪০. পরিকল্পনা মত প্রতিটি পদক্ষেপ নিও, দেখবে সফলতা তোমাকে অনেক উপরে তুলে নিবে
২৪১. কোন কাজ শুরু করার আগে মনের মাঝে স্থির কর কাজটি তোমার দ্বারা সম্পুর্ণ করা সম্ভব
২৪২. প্রতিটি কাজ শেষ করার পর একবার হলেও শুরু থেকে শেষ পর্যন্তপর্যবেক্ষন কর
২৪৩. জ্ঞানী ব্যক্তি নিজেকে উপলদ্ধি করতে পারে কিন্তু প্রকাশ করেনা
২৪৪. প্রতি দিন একবার হলেও মনে মনে বল-“আমি ভাল আছি”
২৪৫. মানুষ কখনই সুখী হয়না, যদি সে নিজে সুখে আছে মনে না করে
২৪৬. বন্ধু করার আগে তাকে ভাল ভাবে জেনে নাও
২৪৭. যদি পার উপকার কর-অপকার করা মানুষের ধর্ম নয়
২৪৮. পৃথিবীতে বন্ধুর প্রয়োজন আছে কিন্তু  প্রকৃত বন্ধু পাওয়া না গেলে, বন্ধু না থাকাই ভাল
২৪৯. তুমি ভাল হলেই চলবেনা, তোমার চারিপাশের সকলকে ভাল করার জন্য চেষ্টা করতে হবে
২৫০. কাজ বেশী কর, প্রত্যাশা কম কর, তবেই তোমার উন্নতি নিশ্চিত
২৫১. মান-জ্ঞান-হুস এই তিনটির সমন্বয়ে মানুষ
২৫২. প্রকৃত বন্ধু মানেই তোমার সাদৃস্য আরেক জন।
২৫৩. সৎ ভাবে উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহ কর-আত্ম তৃপ্তি পাবে
২৫৪. অসৎ ব্যক্তি থেকে দূরে থাক
২৫৫. তোমার একটাই পরিচয় তুমি “মানুষ”
২৫৬. তোমার ব্যবহারেই তুমি প্রকাশিত হবে, আসলে তুমি কে?
২৫৭. কমস্থলকে উন্নত কর-পক্ষান্তরে তোমারই উন্নতি হবে
২৫৮. উপকৃত হবার পর, উপকারীর কথা যে ভুলে যায়, সে-ই অমানুষ
২৫৯. কাজকে মূল্যায়ন কর-ব্যক্তিকে নয়।
২৬০. তুমি যখন কোন জ্ঞানী লোককে মূল্যায়ন করবে-প্রমানীত হবে তুমিও জ্ঞানী
২৬১. খেলা মানেই আনন্দ-নিরানন্দ কর না
২৬২. সত্য বল, সত্যবাদির ভান করনা
২৬৩. যে ভাবেই হোক তোমাকে যদি উপরে উঠতেই হয়, খেয়াল রাখ তোমার পা যেন কারও কাঁধের উপর না পড়ে।
২৬৪. চেষ্টা কর শুধু মাত্র নিজের মনবল বা শক্তি দিয়ে।
২৬৫. মনে যদি বল থাকে তাহলে অশুভ শক্তি তোমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা
২৬৬. জীবনের উন্নতির জন্য, প্রথমত কাজ, দ্বিতীয়ত কাজ এবং শেষেও কাজ, কাজই উন্নতির চাবিকাঠি
২৬৭. নিজেকে জান, নিজেকে উপলদ্ধি কর-অন্য মানুষ সমন্ধে তোমার ধারণা পাল্টে যাবে
২৬৮. নিজেকে উপলব্ধি কর-তুমি কখনই অসৎ হবেনা
২৬৯. নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি কর-তুমি জিতবেই
২৭০. এমন কোন কাজ করবেনা, যার জন্য জীবনের কোন সময় তোমাকে আফসোস করতে হয়
২৭১. আত্মতৃপ্তি তুমি তখনই পাবে, যখন তুমি অন্যের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করবে
২৭২. তোমার দ্বারা সবার মন রক্ষা করা কঠিন হলেও, চেষ্টা কর তোমার দ্বারা কেউ  যেন কষ্ট না পায়
২৭৩. তোমার দ্বারাই কাজটি সম্পূর্ণ করা সম্ভব-মনস্থির কর এবং কাজ শুরু কর
২৭৪. অন্যে তোমাকে কষ্ট দিলে তোমার কেমন লাগে? নিশ্চয় ভাল লাগেনা!!
২৭৫. প্রতিদিন একবার হলেও নিজেকে নিজেই বল-আমি মানুষ
২৭৬. যে কাজ করে তার দুঃচিন্তা হয় না
২৭৭. ক্ষমা করা মহৎ গুনের মধ্যে অন্যতম কিন্তু ক্ষমা করা উচিৎ নয়,  
যদি দোষী ব্যক্তি তোমার ক্ষমা করাকে দুর্বলতা ভাবে
২৭৮. কারও অর্জিত সম্মানের উপর আঘাত কর না 
২৭৯. যে অন্যের ক্ষতি করে পক্ষান্তরে সে নিজেরই ক্ষতি করে
২৮০. একজন মানুষ অন্য মানুষকে চেনে, তার নিজের গুন বিচার করে
২৮১. অসম্মানী ব্যক্তিকে সম্মান দেখানোর মানেই হল-সম্মানী ব্যক্তিকে অসম্মান করা
২৮২. সততায় যদি তুমি লাঞ্চিত হও-তাতে তোমার কাছে তুমি পরাজিত হবেনা
২৮৩. ন্যায্য প্রাপ্যতা থেকে কাউকে বঞ্চিত কর না
২৮৪. তোমার জীবনের কোন পর্যায়ে যদি তুমি অতিব আনন্দ অনুভব কর,
তাহলে সে আনন্দকে ধরে রাখার চেষ্টা কর অনেক দিন, কারণ আনন্দ সব সময় তোমাকে স্পর্শ করবেনা
২৮৫. ভুল হতেই পারে-এই কথাটিকে কখনও মেনে চলা উচিৎ নয়
২৮৬. অফিস কর্তৃক আদেশ মান্য করা সকলের জন্য অত্যাবশ্যক
২৮৭. কোন কাজ সমাপ্ত করার পর যদি তুমি আত্মতৃপ্তি অনুভব করতে না পার, 
২৮৮. তবে বুঝে নিও কাজটি  সঠিক ভাবে সম্পাদিত নয়
২৮৯. অসম্মানী ব্যক্তিকে সম্মান প্রদর্শন করা-সম্মানী ব্যক্তিকে অসম্মান করার সামিল
২৯০. পুরস্কৃত করার আগে, অবশ্যই ভেবে দেখা উচিৎ সে কতটা যোগ্য
২৯১. যা কর সুক্ষè ভাবে কর, বেশী করে ভুল করা না করার সামিল
২৯২. প্রতি নিয়তই নিজেকে নিরীক্ষন কর-তোমার জানার পরিধি বৃদ্ধি পাবে।
২৯৩. ধৈর্য্যই তোমাকে তোমার লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে
২৯৪. তোমাকে যখন কোন কষ্ট স্পর্শ করবে, তখন তুমি হাসতে চেষ্টা কর
২৯৫. কাজের মধ্যে থাক, দুঃখ স্পর্শ করতে পারবেনা
২৯৬. অন্যের বিপদ দেখে শুধু শান্তনা দিওনা, নিজেও সংযত হও
২৯৭. জ্ঞানী ব্যক্তির প্রকাশ সাধারণ মানুষের কাছে দেরীতে হয় কিন্তু 
অন্য একজন জ্ঞানী তাকে পূর্বে থেকেই চিনতে পারে
২৯৮. তুমি ভাল তা তোমাকে প্রমান করতে হবে না, সময় হলে প্রমানীত হবেই
২৯৯. কাজকে মূল্যায়ন কর, কোন ব্যক্তিকে নয়
৩০০. সত্য চাপা থাকেনা, মিথ্যার পরাজয় নিশ্চিত
৩০১. জীবন সুন্দর ভাবে উপভোগ করার জন্য মিথ্যা বলার প্রয়োজন নেই
৩০২. তোমার কর্মস্থল তোমার প্রার্থনা ঘরের চেয়ে কোন অংশে কম নয়
৩০৩. একনিষ্ট কাজই তোমার প্রথম ধর্ম
৩০৪. তুমি চেষ্টা কর সব সময় নিজের ভুল প্রমান করার জন্য
৩০৫. অপরের ভূল দেখে নিজেও সাবধান হও,  অপরের জয় দেখে নিজেকে জয়ী করতে চেষ্টা কর
৩০৬. তোমার অধিনস্থের অপারগতা, তোমারই ব্যর্থতা 
৩০৭. যে প্রতিষ্ঠানের আইন  মান্য করে না, তার কাছে  প্রতিষ্ঠান ভাল কিছু আশা করতে পারেনা
৩০৮. তোমার মুখের ভাষাই প্রমান করবে, তুমি উত্তম না অধম!!
৩০৯. জীবনের সবচেয়ে বড় মূলধন হল, তুমি সত্যবাদি
৩১০. সময়কে কাজে লাগাও, যে সময় তোমার কাছ থেকে চলে যায় তা খুব মুল্যবান
৩১১. এমন কিছু কর-যা দেখে অন্যে শিখে এবং উপকৃত হয়, তবেই তুমি স্বার্থক মানুষ
৩১২. কর্মের ফলই মানুষকে অমর করে
৩১৩. তোমার দ্বারা কেউ কোন কষ্ট পেলে-তা তোমার চরম ব্যর্থতা
৩১৪. অধিনস্থের সফলতা-পক্ষান্তরে তোমারই সফলতা, তাই অধিনস্থদের শিক্ষা দাও যা তোমার কাছে আছে
৩১৫. নিজেকে চেন, অন্যকে চিনতে তোমার কষ্ট হবেনা
৩১৬. যুদ্ধে তুমি জয়ী হবে এমন কোন কথা নেই কিন্তু তোমাকে যুদ্ধ করতেই হবে
৩১৭. পরিকল্পনা না থাকলে তোমার জীবনের শেষ হবে শূন্যতায়
৩১৮. আত্মনির্ভরশীলতাই তোমাকে সামনে এগুতে সাহায্য করবে
৩১৯. জ্ঞানী লোকের এক মিনিটের কাজ, অজ্ঞানী লোকের সারা দিনের কাজের চেয়েও বেশী
৩২০. মানুষ তার জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে পারে-যদি ইচ্ছা শক্তি প্রবল হয়।
৩২১. তুমি মানুষ-এটাই হোক তোমার একমাত্র পরিচয়
৩২২. সময়ের কাজ সময়ে না করলে পরবর্তীতে শুধু আফসোসেই সম্বল
৩২৩. কাজের সাথে জ্ঞানকে সম্পৃক্ত কর-কাজ সহজ হয়ে যাবে
৩২৪. জ্ঞানীকে পরখ করতে চাও-তাহলে তার কাজকে পরখ কর
৩২৫. প্রকৃত প্রাপ্যতা থেকে কাউকে বঞ্চিত করনা
৩২৬. দিনের শেষে নিজেকে প্রশ্ন কর তুমি কি তোমার কর্তব্য সঠিক ভাবে পালন করেছো?
৩২৭. একজন মানুষ কখনই পূর্ণতা পায় না,  যদি না তার কাজের স্বীকৃতি পায়!
৩২৮. কাজকেই তুমি তোমার প্রথম ও শেষ সম্বল মনে কর
৩২৯. তুমি কাজের মধ্যে থাক-তুমি স্বীকৃতি পাবেই-স্বীকৃতি না পাওয়া পর্যন্ততুমি ধৈর্য্য ধারণ কর
৩৩০. তুমি নিজেকে যোগ্য মনে করলেই হবে না কারণ যোগ্যতা মাপার জন্য তুমি নির্ধারিত নও
৩৩১. সৎ পথে থাক-কারণ এই নিঃশ্বাসই তোমার শেষ নিঃশ্বাস হতে পারে
৩৩২. তুমি তোমার সীমা লঙ্ঘন করনা-সীমা লঙ্ঘনকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেনা
৩৩৩. কাজই তোমার পরিচয়
৩৩৪. কাজের মধ্যে থাক-তুমি প্রকাশিত হবেই
৩৩৫. হিংসা উত্তম কিন্তু তা যদি হয় অন্যের চেয়ে ভাল কাজ করা
৩৩৬. সব সময় বল-আমি ভাল আছি, আমাকে ভাল থাকতে হবে
৩৩৭. ছুটি মানেই আনন্দ কিন্তু খেয়াল রেখ, দুর্ঘটনা সবসময় আনন্দের সময় ঘটে থাকে
৩৩৮. কর্ম বিরতির পর কর্মে নিযুক্ততা মানুষিক প্রশান্তিআনয়ন করে
৩৩৯. যে কারণে তুমি সম্মানীত, খেয়াল রাখ একই কারণে জীবনের কোন পর্যায়ে যেন তোমাকে অসম্মানীত না হতে হয়।
৩৪০. কর্মস্থলের উন্নতি, পক্ষান্তরে তোমারই উন্নতি
৩৪১. আলোচনা জ্ঞানের বন্ধ দরজাও খুলতে সাহায্য করে
৩৪২. অন্যের ক্ষতি করবেনা-তুমিও ক্ষতিগ্রস্থ হবেনা
৩৪৩. স্বাধীনতা অর্জন করার চেয়ে রক্ষা করা কঠিন
৩৪৪. দিনের শেষে নিজেকে প্রশ্ন কর-তুমি সারা দিন কোন ভুল করেছো কি?
৩৪৫. যদি ভুল প্রমানীত হয় তাহলে দেখবে জীবনে তোমার ঐ ভুলটি আর হবেনা।
৩৪৬. অন্যের জন্য যে আত্মত্যাগ করে-সেই উত্তম
৩৪৭. ভাল মানুষ হতে চাও- ভাল কাজ কর, ভাল কথা বল এবং সম্পর্ক মজবুত কর
৩৪৮. তুমি চিন্তা কর সেই বিষয়ের উপর যা তোমার করা হয় নাই
৩৪৯. ভুল করার পর যদি মনে কর-“মানুষ মাত্রেই ভুল হয়” তাহলে তোমার জীবনে ভুলের পরিমান দিন দিন শুধু বেড়েই যাবে।
৩৫০. সৎ এবং নিষ্ঠাবান চিরদিনেই সম্মানীত
৩৫১. নিজেকে বিশ্বাস কর-অন্যকে বিশ্বাস করতে তোমায় সাহায্য করবে
৩৫২. কাজ কর নিজের জন্য, প্রতিষ্ঠানের উন্নতি হবেই
৩৫৩. কাজে ফাঁকি দেয়া, নিজেকে ফাঁকি দেয়ার সামিল
৩৫৪. কাউকে আর্শিবাদ করার আগে নিজের জন্য প্রার্থনা কর
৩৫৫. নতুনকে গ্রহন কর কিন্তু পুরাতনকে ভুলে যেওনা
৩৫৬. নিজের কাজের উপর আস্থা রাখ-তুমি সফলকাম হবেই
৩৫৭. জ্ঞানকে বিকশিত কর-অন্যের চেয়ে তুমিই লাভবান হবে
৩৫৮. সম্মানীত ব্যক্তিকে সম্মান প্রদর্শন-নিজেকেও সম্মানীত করে
৩৫৯. তুমি বুদ্ধিমান না হলেও তুমি যদি বুদ্ধিমানকে অনুসরণ কর তুমি কামিয়াবি হবে
৩৬০. পুরস্কার প্রাপ্তগণের কৌশল অবলম্বন কর-তুমিও পুরস্কৃত হবে
৩৬১. স্বজ্ঞানী ব্যক্তি বিদ্যান ব্যক্তির চেয়ে উত্তম
৩৬২. যে প্রতিষ্ঠানে তুমি কর্মরত-তা তোমার নিজ বাসগৃহের মতই আপন
৩৬৩. অন্যের ভূল কাজ করা দেখলে তুমি ভূল ধরিয়ে দাও, পারলে সংশোধনে সাহায্য কর
৩৬৪. নিজের প্রতি আস্থা রাখ-তুমি সফলকাম হবেই
৩৬৫. তুমি যত টুক জান-তত টুকুই কর্মে প্রয়োগ কর
৩৬৬. ভূল করলে ক্ষমাপ্রার্থী হও-ক্ষমাপ্রার্থী দোষী নয়
৩৬৭. কম বুদ্ধরি ব্যক্তইি র্তক করে উচ্চ কন্ঠে
৩৬৮. মানুষ হয়ে মানুষের গুনে থাক-পশুত্ব গ্রহন করনা
৩৬৯. উপকৃত হবার পর মনে রেখ-তবেই তুমি মানুষ
৩৭০. উন্নতির মূল চাবিকাঠি হল সময়কে মূল্যায়ন করা
৩৭১. জ্ঞানীর কাছে সবচেয়ে মূল্যবান হল “সময়”
৩৭২. প্রতিদিন শেষে তুমি কি কখনও হিসাব করেছো-তুমি কত সময় কাজে লাগিয়েছো?
৩৭৩. সব সময় চিন্তা কর অন্যের উপকারে আসার জন্য, দেখবে তুমিও অন্যের দ্বারা উপকৃত হবে
৩৭৪. সিদ্ধান্তগ্রহন কর, যে তোমার কাছে বিশ্বাসী
৩৭৫. তুমি কি কখনও ভেবেছো তুমি কে?
৩৭৬. অন্যকে উপদেশ দেয়ার আগে ভেবে নিও,  উপদেশটি তুমি মান কিনা?
৩৭৭. যে নিজেকে জ্ঞানী প্রকাশ করতে চায়-সে পাগল
৩৭৮. তুমি যখন প্রমান করতে পারবে তুমি কর্মক্ষম তখনই তুমি স্বার্থক কর্মী
৩৭৯. যে নিজেকে জ্ঞানী প্রকাশ করতে চায়-সে পাগল
৩৮০. তুমি যখন প্রমান করতে পারবে তুমি কর্মক্ষম তখনই তুমি স্বার্থক কর্মী
৩৮১. তুমি যখন প্রমান করতে পারবে তুমি কর্মক্ষম তখনই তুমি স্বার্থক কর্মী
৩৮২. নিজেকে ছোট মনে করনা-তুমি অবশ্যই ছোট নও, কারণ কেউ ছোট নয়
৩৮৩. জীবনের স্বল্প সময়ে অনেক ভাল কাজ করা সম্ভব
৩৮৪. সময় অপচয়কারী নিজের ক্ষতির সাথে দেশের চরম ক্ষতির কারণ
৩৮৫. তুমি সেই কাজের জন্য অহংকার করতে পার, যে কাজে সকলেই হক প্রাপ্ত হয়
৩৮৬. অন্যকে সাহায্য কর-তুমি অন্যের সাহায্য পাইবে
৩৮৭. অন্যের উন্নতি হলে হিংসা করনা-তাকে দেখে শিখ
৩৮৮. তুমি তখনই সঠিক যখন তোমার কাজের স্বীকৃতি তুমি পাবে
৩৮৯. শক্তি ও মেধা দিয়ে উপকার কর-দোয়া দিয়ে নয়
৩৯০. আত্মা ছাড়া দেহ মূল্যহীন, কাজ ছাড়া মানব জীবন মূল্যহীন
৩৯১. তোমার পরিচয় তোমার কর্মে
৩৯২. যে সুযোগ পেলেই কর্মে ফাঁকি দেয়; তার উন্নতির দরজায় তালা
৩৯৩. তোমার কপাল তুমিই ভাঙ্গবে যদি কর্ম দেখে তুমি ভয় পাও
৩৯৪. অন্যের অর্থে ধণী হওয়া যায়-সম্মানী হওয়া যায় না
৩৯৫. তোমার ৬ষ্ঠ ইন্দিয়কে সজাগ কর-কামিয়াবী হবেই
৩৯৬. মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাকারীও একজন মুক্তিযোদ্ধা
৩৯৭. অন্যের কুৎসা রটাইওনা, মানুষ তোমাকেই খারাপ জানবে
৩৯৮. তুমি নিজেকে ভাল প্রমান কর-তার হয়ত দরকার নেই কিন্তু খারাপ মানুষ হিসাবে প্রমানীত হইওনা।
৩৯৯. কাজ সকলেই করে কিন্তু কাজের মধ্যে নতুনত্ব আবিস্কার কর।
৪০০. কর্ম বিমুখ চিরদিনই নিঃগৃত
৪০১. তুমি তো মানুষ-কেন তোমাকে অমানুষ বলে?
৪০২. যখন তুমি অবসর যাপন কর-তখন নিজের অতিতের দিকে তাকাও-
৪০৩. দেখবে তোমার ব্যর্থতার চিত্র।
৪০৪. ব্যর্থ হলে থমকে দাঁড়াইওনা-সামনে চলতে থাক,
সফলতা আসবেই
৪০৫. সফলতার পর সামান্য ব্যর্থতাই তোমাকে চরম ব্যর্থতায় ফেলতে পারে।
৪০৬. কাজ শুরু করার আগে বিশ্বাস স্থাপন কর, তুমি কাজটি করতে পারবে
৪০৭. সামনে বিপদ দেখলে ভয় পেওনা-এগিয়ে চল মনের শক্তিতে, তোমার জয় নিশ্চিত
৪০৮. তুমি তখনই সঠিক যখন তোমার কাজের স্বীকৃতি তুমি পাবে
৪০৯. কাউকে ধন্যবাদ দিয়েই ক্ষ্যান্তহইওনা, তার কাজের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর
৪১০. তোমার কর্মে তুমি যদি মূল্যায়িত না হও, বুঝে নিও তোমার কাজ পরিপক্ক নয়।
৪১১. কর্মীর কাজ কর্ম করা, কর্মের প্রতিফল হিসাব করা নয়
৪১২. বীজ যদি ভাল না হয় তাহলে ফসল ভাল আশা করা উচিৎ নয়
৪১৩. যত টুকু কাজ কর-মনোযোগের সহিত কর, অমনোযোগি কাজ, কাজ না করার সামিল।।
৪১৪. যতটুকুই অর্জন করনা কেন তা রাখ অটুট চিরদিন
৪১৫. প্রসংশা মানুষকে কাজে উৎসাহ প্রদান করে
৪১৬. লোভ কর না-লোভ আত্মনির্ভরতাকে খর্ব করে
৪১৭. সর্বক্ষন ভাব তোমাকে নতুন কিছু করতে হবে
৪১৮. তুমি সঠিক পথে আছ-তখনই তুমি ভাবতে পার, যখন তোমাকে কেউ অনুসরন করবে
৪১৯. তুমি তখনই মহাবীর, 
৪২০. যখন তুমি তোমার রাগকে দমন করতে পারবে।
৪২১. যোগ্য ব্যক্তির মূল্য তখন বুঝা যায়, যখন সে উপস্থিত থাকেনা
৪২২. নিজের ব্যর্থতা অন্যের উপর চাপাইওনা
৪২৩. ফ্যাক্টরীর সামান্যতম ক্ষতিও যদি তোমার দ্বারা সংঘঠিত হয়, তাহলে তুমি নাফরমান
৪২৪. ফ্যাক্টরীর ক্ষতি তোমার সামনে সংঘঠিত হল কিন্তু প্রতিবাদ করলে না, তুমিও ফ্যাক্টরীর ক্ষতিকারকের একজন।
৪২৫. একাগ্রতা কাজের অর্ধেক সম্পূর্ণ করে
৪২৬. তুমি চেষ্টা কর তুমি পারবে..
৪২৭. উন্নতির উপমা না পাইলে, ওবামার জীবন পর্যালোচনা কর
৪২৮. সুখের সাথে দুঃখ না থাকলে, সুখের আনন্দ অনুভূত হয়না।
৪২৯. তাই দুঃখ আসলেই ভয় পেওনা।
৪৩০. মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ করে ভাব-তোমার অজানা গুলো জানায় পরিনত হতে সাহায্য করবে।
৪৩১. কাহারও জন্য যখন তুমি প্রার্থনারত তখন প্রার্থনা কর তোমার জন্য, যেন তোমার জন্য কাউকে প্রার্থনা করতে না হয়।
৪৩২. তাকেই শ্রদ্ধা কর যে শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য
৪৩৩. অযোগ্য লোককে যোগ্য প্রমানীত করলে,
যোগ্য লোকের কর্মস্পৃহা কমে যায়।
৪৩৪. কাজের মাঝে শান্তিখোঁজ
৪৩৫. তোমার উপর দায়িত্ব আছে বলেই তুমি কাজ কর, এটা সঠিক নয়, কাজ কর নিজের জন্য।
৪৩৬. পরনির্ভরশীল জীবন-ভিখারীর চেয়েও অধম
৪৩৭. নিজের প্রতি আস্থা রাখ-তুমিই উন্নতি করবে
৪৩৮. তুমি মানুষ তুমিই তার প্রমান
৪৩৯. ভ্রমনে সর্তক থাক-ভ্রমন সচরাচর অজানাতে হয়
৪৪০. অন্যের ক্ষতি করনা-ক্ষতি তোমারই হবে
৪৪১. এই ফ্যাক্টরী আমার-আমিই এর রক্ষক
৪৪২. যে কাজটি অন্যের দ্বারা সম্পাদিত,  তোমার দ্বারাও তা সম্ভব
৪৪৩. “কোন কাজই কঠিন নয়”
৪৪৪. বৃহৎ স্বার্থে, ক্ষুদ্রতম স্বার্থ গুলিকে প্রত্যাক্ষান করা উচিৎ
৪৪৫. তুমি যদি বুঝতে পার-তুমি কারও দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হইতেছো তাহলে তাকে সব সুযোগ থেকে বঞ্চিত কর, দেখবে ক্ষতির পরিমান কমে যাবে।
৪৪৬. শত্রু যতই দুর্বল হোক না কেন-তার জন্য পর্যাপ্ত প্রতিবন্ধকতা তৈরী করা আবশ্যক
৪৪৭. অনৈতিক কাজ প্রমানীত হলে তাকে প্রত্যাখ্যান করা আবশ্যক
৪৪৮. ভবিষ্যতে কি করবে বা বলবে তা আগে থেকে সিদ্ধান্তনাও-বড় ধরণের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে
৪৪৯. বৃহৎ স্বার্থে ক্ষুদ্রতম ক্ষতি মেনে নাও
৪৫০. যেকোন সম্মেলন মানুষকে শক্তিশালী করে তোলে।
৪৫১. পূর্বের সিদ্ধান্ততোমাকে সামনে এগুতে সাহায্য করবে
৪৫২. বিচার বিশ্লেষনে অন্তঃ চক্ষু ব্যবহার কর
৪৫৩. কাউকে মূল্যায়ন করার আগে তার সম্পূর্ণ কার্যাদি বিশ্লেষন করা উচিৎ
৪৫৪. জন্ম কাউকে অমর করেনা-কর্মেই অমরের মূল কারণ
৪৫৫. নিজের স্বার্থ রক্ষায় অন্যের কর্মস্পৃহাকে নষ্ট করনা
৪৫৬. সঠিক মেধাকে সঠিক জায়গায় প্রয়োগ করার সুযোগ করলে সাফল্য নিশ্চিত।
৪৫৭. অবমূল্যায়ন করার চেয়ে পরিত্যাগ করা উত্তম
৪৫৮. যাকে তুমি বিশ্বাস কর বা করিতেছো, তার কাজকে পরখ করে দেখ, সত্যিই সে বিশ্বাসের উপযুক্ত কিনা?
৪৫৯. নিজের প্রতি আস্থা রাখ-তুমিই সফলকামী হবে
৪৬০. সমালোচনাকারীর কথা শ্রবণ কর কিন্তু পরখ না করে বিশ্বাস করনা
৪৬১. স্বল্প ক্ষনের দুনিয়ায় মৃত্যু অবধারিত কিন্তু সর্তক থাক-অপমৃত্যু যেন না হয়
৪৬২. খারাপের কোন প্রকার নেই, খারাপ সব সময়েই খারাপ
৪৬৩. দুঃখ-বেদনা মানুষকে বাস্তব উপলব্ধি করতে শেখায়
৪৬৪. কাউকে বিশ্বাস করলেই তার পরামর্শ সব সময় বিশ্বাস করা ঠিক নয়
৪৬৫. যার দ্বারা তুমি ক্ষতিগ্রস্থ-হিসাব করে দেখ তার প্রতি তোমার সাহায্যের হাত ছিল প্রশস্থ
৪৬৬. প্রতিযোগীতা কর ভাল কিছু করার জন্য-খারাপের জন্য নয়
৪৬৭. মানুষের গুন বিচার কর-বাহ্যিক অবস্থা নয়
৪৬৮. বিদেশী ভাষায় দক্ষতা থাকলেই সে জ্ঞানী তা সঠিক নয়।
৪৬৯. জ্ঞানীকে চিনতে হলে পর্যাপ্ত জ্ঞানের অধিকারী হতে হয়
৪৭০. তোমার ক্ষমতা থাকলে অন্যের জ্ঞানকে সম্প্রসারণে সাহায্য কর
৪৭১. সত্যবাদিকে অনেক সময় সাময়িক কষ্টের স্বীকার হতে হয়
৪৭২. কাউকে চিনতে যখন তোমার কষ্ট হয়-ভেবে নিও তার চেয়ে তোমার জ্ঞান কম
৪৭৩. যে তোমার সব কাজেই সম্মতি জ্ঞাপন করে-সে তোমার বন্ধু হতে পারেনা।
৪৭৪. তোমার সিদ্ধান্তকে যে অনায়াশে মেনে নেয়-সে পক্ষান্তরে তোমারই শত্র“
৪৭৫. জ্ঞানীদের কথা মেনে নাও  যদি তার তাৎপর্য তোমার বোধগম্য না হয়। যদি বুঝতে না পার-তাহলে আলোচনা কর,
সিদ্ধান্ত চরম ভাবে সঠিক হবে। 
৪৭৬. মানুষ চিনতে ভুল করেছি, কখনও বলনা-তুমি তাহলে তোমাকেই চিনতে পার নাই
৪৭৭. তার সংস্পর্শ থেকে দুরে থাক, যে তোমার যুক্তিসংগত সিদ্ধান্তকে ভিন্ন পথে নেয়ার চেষ্টা করে
৪৭৮. তোমার শত্র“কে তুমি যদি সনাক্ত করতে না পার; তা তোমারই ব্যর্থতা!!
৪৭৯. যে জ্ঞানী সে সবই বুঝে-তাকে খুঁজে বেব কর
৪৮০. ভ্রমন কর্মময় জীবনের প্রশান্তিআনয়ন করে
৪৮১. যখন তোমার কর্তা অনুপস্থিত তখন তুমি নিজেই কর্তা, তাই কর্তার দায়িত্বে অবহেলা করনা
৪৮২. মানুষকে মানুষ হিসাবে মূল্যায়ণ কর-তবেই তুমি স্বার্থক
৪৮৩. কাউকে অবমূল্যায়ণ করার অর্থই তোমার মূল্যবোধ নেই
৪৮৪. মূল্যবান ব্যক্তির মর্ম মানুষ কদাচিৎ চিনতে পারে
৪৮৫. অপকর্মকারী চিহ্নিত হলেই তার শাস্তি অবধারিত না হলে সে অপকর্মকে কর্ম হিসাবে বিবেচনা করে
৪৮৬. বিচক্ষন ব্যক্তি ব্যতিত ক্ষমতা প্রাপ্ত হলে সে ক্ষমতার অপব্যবহার করবেই।
৪৮৭. শিক্ষাদান করে শিক্ষিত করা সম্ভব, জ্ঞানী নয়
৪৮৮. পরিস্থিতি যখন তোমার অনুকুলে নয়-তখন তুমি তোমাকে সংযত রাখ সকল কাজে
৪৮৯. এমন কোন কাজে লিপ্ত হইওনা যাহা পরবর্তীতে তুমি কাহারও রোশানলে পর
৪৯০. সিদ্ধান্তছোট হলেও চিন্তা করে সিদ্ধান্তনাও-ছোট ভুল সিদ্ধান্তও তোমার বড় বিপদের কারন হতে পারে।
৪৯১. সবারই ভূল হতে পারে কিন্তু বার বার যার ভুল হয় সে বিচক্ষন ব্যক্তি নয়
৪৯২. আকাঙ্খাকে অতি সহজে নষ্ট কর না-উপরে উঠার সিঁড়ি বন্ধ হয়ে যাবে
৪৯৩. তুলনা কর উত্তমের সাথে -অধমের সাথে নয়
৪৯৪. অপকর্মকারী চিহ্নিত হলেই তার শাস্তি অবধারিত না হলে সে অপকর্মকে কর্ম হিসাবে বিবেচনা করে
৪৯৫. কাউকে অবমূল্যায়ণ করার অর্থই তোমার মূল্যবোধ নেই
৪৯৬. নিজেকে তৈরী কর একজন উত্তম ব্যক্তি হিসাবে
৪৯৭. অন্যের উপর ভর করে চলার মধ্যে কোন বাহাদুরী নেই
৪৯৮. বিচক্ষন একজন ব্যক্তির সিদ্ধান্তই সঠিক 
কিন্তু অবিচক্ষন ব্যক্তি দশ জন মিলেও সিদ্ধান্তনিলে তা ভুল হতে পারে!
৪৯৯. ধনী লোকের অপমান হয় ধন নষ্ট হলে-গরীব লোকের অপমান হয়-সম্মান নষ্ট হলে
৫০০. দুষ্ট লোকের কথা সব সময়ই মিষ্টি হয়-মিষ্টি কথার ফাঁকে পড়বে তো মরবে
৫০১. সব মানুষ জ্ঞানী কিন্তু সবাই তার জ্ঞানকে ব্যবহার করতে জানেনা অথবা করেনা
৫০২. প্রথমতঃ তুমি মিষ্টি ভাষায় কাজ আদায়ের চেষ্টা কর-যদি অপারগ হও তাহলে কঠোর হতে দ্বিধা করনা
৫০৩. অন্যায় পথের আয় তোমাকে নরম বিছানা উপহার দিতে পারে কিন্তু শান্তিবা স্বস্তি কোনটিই দিতে পারবেনা
৫০৪. যে তোমাকে সব সময় বুঝাতে চেষ্টা করে যে, তার ভুল হচ্ছে না-সেই তোমার চরম শত্র“
৫০৫. ভুল করে ক্ষমা প্রার্থী হলে দোষ মওখুফ হয়ে যায়
৫০৬. কোন কাজ করার আগে চিন্তা কর, কাজটি কিভাবে শুরু করবে; কাজের শুরু সঠিক হলে  কাজটি সঠিক ভাবেই সমাপ্ত হবে
৫০৭. ইচ্ছা থাকলে তুমি সফলকাম হবেই
৫০৮. যে তোমার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে তার ক্ষতি করনা-তুমিই ক্ষতিগ্রস্থ হবে
৫০৯. সম্ভাবনাময় লোককে খুঁজে বের কর-তুমি লাভবান হবেই
৫১০. প্রতিটি কর্মী যদি শত্রুমুক্ত থাকে-প্রতিষ্ঠান শত্র“মুক্ত হবেই
৫১১. তুমি সঠিক এটাই চরম সত্য
৫১২. লক্ষ্য স্থির কর এবং সেই মোতাবেক কাজ কর তবেই তুমি স্বার্থক হবে
৫১৩. কর্মের স্থানে প্রথম মূল্যায়ণ করা উচিৎ কর্মকে-কর্মে অপারগদের সহানুভুতি, কর্মের বাহিরে।
৫১৪. কোন মুর্খ/জ্ঞানী ব্যক্তির সাথে তর্ক করনা-তুমি অপমানিত হবেই
৫১৫. সেই ব্যক্তি নিঃগৃহিত, যে নিজের স্বার্থ রক্ষায় অন্যের কুৎসা রটনা করে
৫১৬. সেই অন্যের প্রশংসা করতে পারে-যে প্রশংসার দাবিদার
৫১৭. লক্ষ্য স্থির কর-তুমিই কামিয়াবি
৫১৮. তুমি কি মূর্খ যে তুমি রেগে যাচ্ছ?
৫১৯. কাজ এমন একটি জিনিস-না জানলে সম্পাদন অসম্ভব
৫২০. কোন বিষয়ে জ্ঞান না থাকা কোন সমস্যা নয়-সমস্যা হল না জানার আগ্রহ
৫২১. কাম ছাড়া ভালবাসা মূল্যহীন, যদি তা হয় একটি পুরুষ আর একটি মহিলার মধ্যে।
৫২২. তোমার অজান্তেযখন অন্য কারও কথা তোমার মনে পড়ে যায়, তাহলে বুঝে নিও তুমি তাকে ভালবেসেছো।
৫২৩. একজন ছেলে এবং একজন মেয়ের ভালোবাসা মানেই অজান্তেযৌণ আকাঙ্খা।
৫২৪. কাউকে ভালবাসলে তাকে ভুলে যাওয়া কঠিন কারণ তাকে সম্পুর্ণ ভাবে পাওয়া হয়নি বলে।
৫২৫. একজন ছেলে বা একজন মেয়ে ভালবাসার পরও একজন অন্য জনকে ভুলতে পারে, যখন তার সব চাওয়া পাওয়া শেষ হয়ে যায়। 
৫২৬. এক সাথে বসবাসে একে অপরের প্রতি ভালবাসা জন্মায়, সেখানে কাম প্রধান হয়ে দাঁড়ায়না, কিন্তু হঠাৎ কাউকে দেখে ভাললেগে যাওয়া মানেই সেখানে কাম প্রধান ভূমিকায় থাকে।
৫২৭. বর্তমান পৃথিবীতে সম্মানী ব্যক্তি তারাই যাদের অফুরন্তটাকা আছে।
৫২৮. যার পৃথিবী যত ছোট, সে নিজেকে ততটাই বেশী জ্ঞানী মনে করে।
৫২৯. গরীবের অনেক টাকা হলে সে ধনী হয়না, সে হয় ধনীদের কুলঙ্গার।
৫৩০. পৃথিবীতে কেউ ছোট নয়, সময়ের প্রয়োজনে আজ তুমি বড়।
৫৩১. উচু স্থানে দাড়ালে সামনের সবাইকে ছোট মনে হয় কিন্তু কেউ তোমার চেয়ে ছোট নয়।
আপনি মন্তব্য করে আমাদের সংশোধন করার সুযোগ করে দিন।